তুর্কি প্রফেসর ড. আলি তেমিজেলকে নিয়ে বাংলাদেশী কবি ও গবেষক মীম মিজানের বর্ণিল স্মৃতিচারণ

আমাদের পরিচয় হয় বিদেশি প্রাচীণ একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের Sustainable Development Goals শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনারে। সেখানে আমরা বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। বক্তব্য রেখেছিলাম উপমহাদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সুফিবাদের ভূমিকা নিয়ে। তুর্কি প্রফেসর সাহেব তিনি বক্তব্য রেখেছিলেন জালালুদ্দিন রুমিকে নিয়ে। সেই থেকে কত্ত কথা হতো! সেই বন্ধুত্বের ঝালাই হয়েছে হৃদ্যতার ঝলমলে সাক্ষাতপর্বে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ ও আল্লামা রুমি সোসাইটির আয়োজনে তিনদিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক সেমিনারে তিনি এসেছিলেন আমন্ত্রিত বক্তা হিসেবে। সেখানেই সাক্ষাৎ ও জম্পেশ আড্ডা। তার পুত্রের বিয়ে শীঘ্রই। সেটির অগ্রিম নেমন্তন্ন দিলেন আর জানালেন যে রুমির শহর কৌনিয়ায় তার বাড়িতে যেতেই হবে। আমি তাকে বাংলার পোষাক শিল্পের নমুনা স্বরূপ পোলো শার্ট উপহার দিয়েছি। উপহার গায়ে জড়িয়ে ছবি পাঠাবে বলে জানিয়েছেন। আর বাংলার আতিথ্য তাকে মুগ্ধ করেছে বলেও জানিয়েছেন। তিনি এসেছিলেন তুরস্ক থেকে। প্রখ্যাত সেলজুক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রধান তিনি। নাম তার প্রফেসর ড. আলি তেমিজেল। তার সান্নিধ্যের কথা বহুদিন মনে থাকবে।

বি: দ্র: লেখাটি কবি মীম মিজানের ফেসবুক ওয়াল থেকে সংগৃহিত।

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *